পল্লী বিকাশ কেন্দ্র (পিবিকে) যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও শিশুদিবস উদযাপিত

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী হলো ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর নয়মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছরপূর্তি পালনের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ঘোষিত একটি বার্ষিক পরিকল্পনা।

পল্লী বিকাশ কেন্দ্র (পিবিকে) প্রধান কার্যালয় এবং শাখা অফিসগুলোতে যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী শিশুদিবস উদযাপন করা হয়েছে। উপলক্ষে (পিবিকে) শাখা অফিসসমূহে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং সূর্যাস্তের সময় নামানো হয়।

যার জন্ম না হলে এ দেশ স্বাধীন হতো না এবং আজও আমরা পাকিস্তানের দাসত্বের নিগড়ে আবদ্ধ থাকতাম, ইতিহাসের মহামানব সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি দুনিয়ার নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের শ্রেষ্ঠবন্ধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আমরা এই আগস্ট মাসে হারিয়েছি। শোকাবহ আগস্টের সেই কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ জাতির পিতার পরিবারের অন্যান্য সদস্যগণ-তাদের সকলকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করি।

মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর অতিক্রম করে আজ বাংলাদেশ যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে সেটা কোনো অংশেই কম গৌরবের নয়। স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে ধ্বংসস্তূপ থেকে টেনে তুলতে দিন-রাত পরিশ্রম করছেন, যখন বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায় সন্তোষজনক পর্যায়ে উত্তীর্ণ যখন জাতিসংঘ, ওআইসিসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্যপদ অর্জন বাংলাদেশকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে ব্যাপক পরিচিতি এনে দিয়েছে।